Atheist Chapter

রাজনীতির দৈন্যতা

১. “হরে কৃষ্ণ হরে রাম, শেখ হাসিনার বাপের নাম” যারা স্লোগান দেয় তাদের চিন্তার দৈন্য সহজে অনুমেয়। বি,এন,পিতে বরাবরেই মাথা মোটাদের আধিক্য। কেবল মাস্তানি দিয়ে যে রাজনীতি চলে না সেটি এরা শিখলই না। ফলে বিলুপ্ত হতে বসেছে। কার্যকর বিরোধী দল না থাকাতে সবচেয়ে বেশী ক্ষতি হয়েছে এদেশের জনগণের। কেবল ক্ষমতায় থাকলেই আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো ক্রিয়াশীল থাকে। ক্ষমতায় না থাকলে জেলই শেষ ঠিকানা। নয়ত জ্বালাও, পোড়াও। কোন দল কার চেয়ে কম ক্রিমিনাল তার উদাহারণ দিতে থাকে সারাটা বছর জুড়ে। জনগণ কেবল শোনে আর অসহায় হয়ে ভাবে এর থেকে পরিত্রাণের উপায় কি? কেউ কি বলছেন এর থেকে পরিত্রাণের উপায়? কেউ বললেও জনগণ কি সেসব শুনছে? তারা কি সাড়া দেবে নতুন কোন আহবানে? কেউ কেউ কিন্তু বলছে।

২. পরিচিত চেহারাগুলোর মধ্যে কেউ কেবল স্বার্থের জন্যে দালাল হয়ে উঠছে দেখলে হতাশা তৈরি হয়। জনগণের প্রতি যার দায়বদ্ধতা ছিল বলে জানতাম সে যদি বিশেষ কোন গোষ্ঠীস্বার্থ সংরক্ষণে ব্রতী হয় তখন ভীষণ একা লাগে।

৩. ঢাবি শিক্ষকদের অধিকাংশ তাদের নিজস্ব আইন সম্পর্কে তেমন কোন ধারনাই রাখেন না। তাই টিভি টকশোগুলোতে আবোল তাবোল বকছেন কেউ কেউ। কেবল দালালী করেতো শিক্ষক হওয়া যায় না, শিক্ষকের চাকরি জোটানো যায় মাত্র।

৪. রাতে হলের ছাত্রীদের অভিভাবক ডেকে তাদের হাতে তুলে দেওয়ার মধ্যে তাদের অভিভাবকের সামনে অপদস্ত করার একটি লুকায়িত অভিপ্রায় ছিল যা ক্রিমিনাল ইন্ডিমিডেশন হিসেবে আইনে ব্যাখা করা আছে। এটি একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অভিভাবকদের যে হেনস্তা করা করা হয়েছে তার জন্যেও অভিভাবকগণ প্রভোস্টের বিরুদ্ধে ফৌজদারি ও দেওয়ানী আইনের আশ্রয় নিতে পারেন

ঘাতক

Follow us

Don't be shy, get in touch. We love meeting interesting people and making new friends.

Most popular