লন্ডন শহরে অনেক বেকারদের মিলিয়ন মিলিয়ন পাউন্ডের গাড়ী, বাড়ী আছে! নাম বললে অনেকের চাকুরি থাকবে না!
তবে, লন্ডনের সাংবাদিকরা একটি নতুন পরিভাষা প্রয়োগ করে! যেটাকে তারা Dirty Money বলে! আমরা এটিকে কালো টাকা বলি! কালো টাকা এবং Dirty Money এর মধ্যে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির বিস্তর ব্যাবধান আছে!
বিশ্ব ব্যাংক এর ঢাকা অফিস দাবী করছে, বাংলাদেশ থেকে যত টাকা পাচার হচ্ছে তার ৮০% ই করছে ব্যাবসায়ীরা! এবং তারা এটি করছে সম্পূর্ণ বৈধ উপায়ে, ব্যাংকিং চ্যানেলে আমদানী/রপ্তানীর মূল্য কারসাজি করে! এই টাকার অন্যতম গন্তব্য লন্ডন, সুইস ব্যাংক, কানাডার বেগম পাড়া, মালোয়েশিয়া, দুবাই।
সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলো হলো সারা বিশ্বের অনুন্নত, স্বল্পন্নোত, উন্নয়নশীল দেশগুলোর দুর্নীতি, চাঁদাবাজ, মাদক, মাফিয়া, অস্ত্র, নারী পাচারকারীদের অবৈধ অর্থের Safe Haven! ওখানে একবার টাকা প্রবেশ করলে সেই সম্পর্কিত তথ্য বের করার ক্ষমতা ঐ দেশগুলোর নেই! তবে, ব্যতিক্রম হলো আমেরিকার মতো পরাশক্তিধর দেশের! যারা সকল টাকা ফিরিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা রাখে, বিচার কারার ক্ষমতা রাখে, এরকম অনেক নজির আছে।