আনাস (রাঃ)
জনৈক ব্যক্তি রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জিজ্ঞেস করল, হে আল্লাহর রসূল। আমার পিতা কোথায় আছেন ( জান্নাতে না জাহান্নামে)? রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, জাহান্নামে। বর্ণনাকারী বলেন, লোকটি যখন চলে যেতে লাগল, তিনি ডাকলেন এবং বললেন, আমার পিতা এবং তোমার পিতা জাহান্নামে। (ই.ফা. ৩৯৪; ই.সে. ৪০৭)
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৩৮৮
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
আবূ হুরায়রাহ (রাঃ)
তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর মায়ের ক্ববরের নিকট এসে কাঁদলেন এবং তাঁর সাথীরাও কাঁদলেন। অতঃপর রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ আমি আমার মহান প্রভুর নিকট আমার মায়ের জন্য ক্ষমা প্রার্থনার অনুমতি চেয়েছি; কিন্তু আমাকে অনুমতি দেয়া হয়নি। অতঃপর ক্ববর যিয়ারতের অনুমতি চাইলে আমাকে তার অনুমতি দেয়া হয়। সুতরাং তোমরা ক্ববর যিয়ারত করো। কারণ তা মৃত্যুকে স্মরণ করিয়ে দেয়।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩২৩৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ)
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ক্ববর যিয়ারতকারী মহিলাদের অভিসম্পাত করেছেন। যারা ক্ববরের উপর মাসজিদ নির্মাণ করে এবং ক্ববরে বাতি জ্বালায় তাদেরকেও অভিসম্পাত করেছেন।
দূর্বলঃ যঈফ সুনান আত-তিরমিযী (৫১), যঈফ সুনান নাসায়ী (১১৮), মিশকাত (৮৪০)।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩২৩৬
হাদিসের মান: দুর্বল হাদিস
।।
সূরা আত তাওবাহ:113 – নবী ও মুমিনের উচিত নয় মুশরেকদের মাগফেরাত কামনা করে, যদিও তারা আত্নীয় হোক একথা সুস্পষ্ট হওয়ার পর যে তারা দোযখী।
আর তুমি আশা করছিলে না যে, তোমার প্রতি কিতাব (কুরআন) নাযিল করা হবে, বরং তা তোমার রবের পক্ষ থেকে রহমতস্বরূপ। অতএব, তুমি কখনো কাফিরদের জন্য সাহায্যকারী হয়ো না।
কোরআন ২৮-৮৬
অবিশ্বাসীদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত না তারা আল্লার পথে হিজরত করে চলে আসে। অতঃপর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর। তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না এবং সাহায্যকারী বানিও না। ৪:৮৯