Atheist Chapter

প্রেম করা হারাম মুসলমানরা প্রেম করে নবীর আদেশ অমান্য করে

প্রেম কেন হারাম। নবী মহাম্মদ নিজেই তো প্রেম করেছিলেন তার চাচাতো বোনের সাথে। নবী হওয়ার আগে। চাচাতো বোনের সাথে ভালোই চলছিলো হঠাৎ এক দিন নবী মহাম্মদ চাচা কে বললেন চাচা আমি আপনার মেয়েকে বিয়ে করতে চাই। চাচা আবু তালিব উত্তরে বললেন আমি তো এক জনের সাথে কথা বিয়ে রেখেছি তার ছেলের সাথে আমার মেয়েকে বিয়ে দিবো।

মহাম্মদ তার চাচাতো বোন উম্মেহানি কে বিয়ে করতে পারলেন না। এর পর থেকে নবী মহাম্মদের প্রেম বিষয়ে ঘৃণা জন্ম নেয়।

মহাম্মদ যখন নবী হলেন তার জীবনে ঘটে যাওয়া দুঃখ জনক ঘটনা গুলো হারার করে দিয়েছেন।কুরআনের আয়াত নাজিল করে প্রেম হারাম করে দিয়েছেন।

তোমাদের জন্য হালাল সতী-সাধ্বী মুসলমান নারী এবং তাদের সতী-সাধ্বী নারী, যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে তোমাদের পূর্বে, যখন তোমরা তাদেরকে মোহরানা প্রদান করো তাদেরকে স্ত্রী করার জন্যে, কামবাসনা চরিতার্থ করার জন্যে কিংবা গুপ্ত প্রেমে লিপ্ত হওয়ার জন্যে নয়। ” (সূরা আল-মায়িদা :5)

নবী যে প্রেম হারাম করেছেন।এটা ব্যাক্তিস্বাধীনতা হরণ করা এক জন মানুষের একটি মেয়েকে ভালো লাগতেই পারে।

এক জন মানুষ যদি প্রেম করতে চায় থাকেও বাধা দেওয়া উচিৎ নয়। থাকেও স্বাধীনতার দিতে হবে সে জেনো তার জীবন সঙ্গীকে বেচে নিতে পারে। তার জীবন সঙ্গী কেমন হবে তার পছন্দ থাকবেই এটা সাভাবিক চাহিদা সবার মাঝেই থাকে

নারী পুরুষ প্রেম করলে উভয়কে প্রকাশ্যে বেত্রাঘাত

ব্যভিচারিণী নারী ব্যভিচারী পুরুষ; তাদের প্রত্যেককে একশ’ করে বেত্রাঘাত কর। আল্লাহর বিধান কার্যকর কারণে তাদের প্রতি যেন তোমাদের মনে দয়ার উদ্রেক না হয়, যদি তোমরা আল্লাহর প্রতি ও পরকালের প্রতি বিশ্বাসী হয়ে থাক। মুসলমানদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে। কুরআন ২৪ঃ২

সুতরাং, তারা স্বাধীনভাবে লালসা পূরণ কিংবা গোপনে লুকিয়ে প্রেমলীলা করবে না। পর্দার আয়াতে আল্লাহ বলেন

বিবাহ পূর্ব প্রেম হারাম। “স্বাধীনভাবে লালসা পূরণ কিংবা গোপনে লুকিয়ে প্রেমলীলা করবে না” – সূরা আল মায়িদা: ৫, এরপর সূরা নূর এর ৩০ নং আয়াতে পুরুষদের চোখ নীচু রাখতে এবং লজ্জা স্থান হিফাজত করতে বলা হয়েছে।

সূরা নূর এর ৩১ নং আয়াতে নারীদেরও একই কথা বলা হয়েছে, পর্দা করার কথা বলা হয়েছে আর নারীরা কাদের সাথে সাক্ষাত করতে পারবে তাদের একটা তালিকা দেওয়া হয়েছে।

সূরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে পর্দা করার নির্দেশ আরো পরিস্কার ভাষায় বলা হয়েছে। যেখানে দৃষ্টি নীচু ও সংযত রাখা, লজ্জা স্থান হিফাজত করার কথা এবং পর্দা করার কথা বলা হয়েছে আর সূরা মায়িদাতে গোপন প্রেমলীলাকে নিষেধ করা হয়েছে সেখানে বিবাহ পূর্ব প্রেম বৈধ হতে পারে কি করে? এটা হারাম। জিনা তথা অবৈধ শারীরীক সম্পর্ক হারাম।

সূরা ইসরা আয়াতঃ ৩২, সূরা ফুরকানঃ ৬৮, জিনার নিকট যাওয়াই নিষেধ অর্থাৎ যে সকল জিনিস জিনার নিকটবর্তী করে দেয় তার কাছে যাওয়াই নিষেধ। বিবাহ পূর্ব প্রেম নর-নারীকে জিনার নিকটবর্তী করে দেয় আর জিনা মারাত্মক একটি কবিরা গুণাহ।

বিবাহপূর্ব প্রেম অনেক সময় বান্দাহকে শিরকের নিকটবর্তী করে দেয়। কারণ অনেক সময় তারা একে অপরকে এতটাই ভালবাসা শুরু করে দেয় যে প্রকার ভালবাসা পাওয়ার দাবীদার একমাত্র আল্লাহ। – সূরা বাকারাঃ১৬৫, শয়তান তো চায়, মদ ও জুয়ার মাধ্যমে তোমাদের পরস্পরের মাঝে শুত্রুতা ও বিদ্বেষ সঞ্চারিত করে দিতে এবং আল্লাহর স্মরণ ও নামায থেকে তোমাদেরকে বিরত রাখতে। অতএব, তোমরা এখন ও কি নিবৃত্ত হবে? সূরা আল মায়েদাহ, আয়াত নং ৯০ থেকে ৯১।

আসলে ইসলাম এমন একটি ধর্ম যা মানুষকে গুনাহ থেকে বাঁচতে বিভিন্ন উপায় বলে দেয়। প্রেম করলে শয়তান অবশ্যই জিনা করতে প্রলুব্ধ করবে। ইসলামে বিয়ের আগে প্রেম করা হারাম।

আল্লাহ তা’য়ালা আমাদের সবাইকে সঠিক আক্বীদা জানার ,বুঝার এবং আমল করার তৌফিক দান করুন । আ’মীন ইসলামের দৃষ্টিতে প্রেম করা কি জায়েজ ⁉️

বেগানা পুরুষের সাথে বেগানা নারীর প্রেম পিরিত হারাম। ইসলামে প্রেম জায়েজ তবে সেটা আপনার বিবাহিত স্ত্রীর সাথে। কিন্তু সেই প্রেম হতে হবে বাবার প্রতি সন্তানের যে প্রেম থাকে, প্রতিবেশির প্রতি প্রতিবেশির যে প্রেম থাকে। যদি আপনার কোন যুবতী মেয়ের প্রতি যৌন উত্তেজিত প্রেম থাকে তাহলে সেই প্রেম একেবারেই জায়েজ নয়।

বিবাহ পূর্ব প্রেম হারাম। “স্বাধীনভাবে লালসা পূরণ কিংবা গোপনে লুকিয়ে প্রেমলীলা করবে না” – সূরা আল মায়িদা: ৫, এরপর সূরা নূর এর ৩০ নং আয়াতে পুরুষদের চোখ নীচু রাখতে এবং লজ্জা স্থান হিফাজত করতে বলা হয়েছে।

সূরা নূর এর ৩১ নং আয়াতে নারীদেরও একই কথা বলা হয়েছে, পর্দা করার কথা বলা হয়েছে আর নারীরা কাদের সাথে সাক্ষাত করতে পারবে তাদের একটা তালিকা দেওয়া হয়েছে।

সূরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে পর্দা করার নির্দেশ আরো পরিস্কার ভাষায় বলা হয়েছে। যেখানে দৃষ্টি নীচু ও সংযত রাখা, লজ্জা স্থান হিফাজত করার কথা এবং পর্দা করার কথা বলা হয়েছে আর সূরা মায়িদাতে গোপন প্রেমলীলাকে নিষেধ করা হয়েছে সেখানে বিবাহ পূর্ব প্রেম বৈধ হতে পারে কি করে? এটা হারাম। জিনা তথা অবৈধ শারীরীক সম্পর্ক হারাম।

সূরা ইসরা আয়াতঃ ৩২, সূরা ফুরকানঃ ৬৮, জিনার নিকট যাওয়াই নিষেধ অর্থাৎ যে সকল জিনিস জিনার নিকটবর্তী করে দেয় তার কাছে যাওয়াই নিষেধ। বিবাহ পূর্ব প্রেম নর-নারীকে জিনার নিকটবর্তী করে দেয় আর জিনা মারাত্মক একটি কবিরা গুণাহ।

বিবাহপূর্ব প্রেম অনেক সময় বান্দাহকে শিরকের নিকটবর্তী করে দেয়। কারণ অনেক সময় তারা একে অপরকে এতটাই ভালবাসা শুরু করে দেয় যে প্রকার ভালবাসা পাওয়ার দাবীদার একমাত্র আল্লাহ। – সূরা বাকারাঃ১৬৫, শয়তান তো চায়, মদ ও জুয়ার মাধ্যমে তোমাদের পরস্পরের মাঝে শুত্রুতা ও বিদ্বেষ সঞ্চারিত করে দিতে এবং আল্লাহর স্মরণ ও নামায থেকে তোমাদেরকে বিরত রাখতে। অতএব, তোমরা এখন ও কি নিবৃত্ত হবে? সূরা আল মায়েদাহ, আয়াত নং ৯০ থেকে ৯১।

বেগানা পুরুষের সাথে বেগানা নারীর প্রেম পিরিত হারাম। ইসলামে প্রেম জায়েজ তবে সেটা আপনার বিবাহিত স্ত্রীর সাথে। কিন্তু সেই প্রেম হতে হবে বাবার প্রতি সন্তানের যে প্রেম থাকে, প্রতিবেশির প্রতি প্রতিবেশির যে প্রেম থাকে। যদি আপনার কোন যুবতী মেয়ের প্রতি যৌন উত্তেজিত প্রেম থাকে তাহলে সেই প্রেম একেবারেই জায়েজ নয়।

বিবাহ পূর্ব প্রেম হারাম। “স্বাধীনভাবে লালসা পূরণ কিংবা গোপনে লুকিয়ে প্রেমলীলা করবে না” – সূরা আল মায়িদা: ৫, এরপর সূরা নূর এর ৩০ নং আয়াতে পুরুষদের চোখ নীচু রাখতে এবং লজ্জা স্থান হিফাজত করতে বলা হয়েছে।

সূরা নূর এর ৩১ নং আয়াতে নারীদেরও একই কথা বলা হয়েছে, পর্দা করার কথা বলা হয়েছে আর নারীরা কাদের সাথে সাক্ষাত করতে পারবে তাদের একটা তালিকা দেওয়া হয়েছে।

সূরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে পর্দা করার নির্দেশ আরো পরিস্কার ভাষায় বলা হয়েছে। যেখানে দৃষ্টি নীচু ও সংযত রাখা, লজ্জা স্থান হিফাজত করার কথা এবং পর্দা করার কথা বলা হয়েছে আর সূরা মায়িদাতে গোপন প্রেমলীলাকে নিষেধ করা হয়েছে সেখানে বিবাহ পূর্ব প্রেম বৈধ হতে পারে কি করে? এটা হারাম। জিনা তথা অবৈধ শারীরীক সম্পর্ক হারাম।

সূরা ইসরা আয়াতঃ ৩২, সূরা ফুরকানঃ ৬৮, জিনার নিকট যাওয়াই নিষেধ অর্থাৎ যে সকল জিনিস জিনার নিকটবর্তী করে দেয় তার কাছে যাওয়াই নিষেধ। বিবাহ পূর্ব প্রেম নর-নারীকে জিনার নিকটবর্তী করে দেয় আর জিনা মারাত্মক একটি কবিরা গুণাহ।

বিবাহপূর্ব প্রেম অনেক সময় বান্দাহকে শিরকের নিকটবর্তী করে দেয়। কারণ অনেক সময় তারা একে অপরকে এতটাই ভালবাসা শুরু করে দেয় যে প্রকার ভালবাসা পাওয়ার দাবীদার একমাত্র আল্লাহ। – সূরা বাকারাঃ১৬৫, শয়তান তো চায়, মদ ও জুয়ার মাধ্যমে তোমাদের পরস্পরের মাঝে শুত্রুতা ও বিদ্বেষ সঞ্চারিত করে দিতে এবং আল্লাহর স্মরণ ও নামায থেকে তোমাদেরকে বিরত রাখতে। অতএব, তোমরা এখন ও কি নিবৃত্ত হবে? সূরা আল মায়েদাহ, আয়াত নং ৯০ থেকে ৯১।

আমি পৃথিবীতে ভারী বোঝা (পাহাড়-পর্বত)রেখে দিয়েছি যাতে তাদেরকে নিয়ে পৃথিবী ঝুঁকে না পড়ে এবং তাতে প্রশস্ত পথ রেখেছি, যাতে তারা পথ প্রাপ্ত হয়। কোরান, ২১:৩১//– এবার আপনি বলুন, একটা গোলাকার বস্তু মহাশূন্যে ভারসাম্য রাখার প্রশ্ন আসে কিভাবে! আমাদের অবস্থান পৃথিবীতে যেখানে, ঠিক আমাদের পায়ের নিচে আমেরিকার অবস্থান। তাহলে তো তাদের বাড়ি-ঘর পাহাড়-পর্বত সব নিয়েই গড়িযে পড়ার কথা তাই না? কারণ কুরআনেই আল্লাহ বলছেন উনি পাহাড়-পবর্ত বসিয়ে পৃথিবীকে ঠেক দিয়েছেন যাতে সেটা হেলে না যায় Mosking আপনিই বলুন আল্লাহ যদি পৃথিবীর আকৃতি আর তার অবস্থানটা বুঝত তাহলে এরকম কথা কি তার মুখ দিয়ে বের হতো? একটা ছোট বল সুতা দিয়ে ঝুলিয়ে নিন ঘরের মধ্যে। মনে করুন সুতাটি হচ্ছে মহাকর্ষ শক্তি। এটুকু বাদে ঝুলন্ত সেই বলটি গায়ে লেগে থাকা বস্তুগুলো কিভাবে ভারসাম্য রক্ষা করছে? যদি কেউ পৃথিবীটা একটা সমতল ভূমি না ভাবে তবে কি এরকম আজগুবি জিনিস কল্পনা করতে পারে। এমন কি আকাশকে (আকাশ বলতে আসলে কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই আমাদের দৃষ্টিভ্রম ছাড়া) সমতল ভূমির মত কিছু ভেবেছে বলেই আল্লাহ আকাশকে কাগজের মত গুটিয়ে ফেলার হুমকি দিয়ে বসে আছেন! //সেদিন আমি আকাশকে গুটিয়ে নেব, যেমন গুটানো হয় লিখিত কাগজপত্র। যেভাবে আমি প্রথমবার সৃষ্টি করেছিলাম, সেভাবে পুনরায় সৃষ্টি করব। আমার ওয়াদা নিশ্চিত, আমাকে তা পূর্ণ করতেই হবে। কোরান, ২১:১০৪//ই

Mdh Mahadi

Follow us

Don't be shy, get in touch. We love meeting interesting people and making new friends.

Most popular