Atheist Chapter

নবীজির সেক্স এডভেঞ্চার!

আমাদের নবীজি সেক্সের ব্যাপারে ভালই এডভেঞ্চারাস ছিলেন বলে প্রতীয়মান হয়। তার দশাধিক স্ত্রী থাকার পরও তিনি সন্তুষ্ট ছিলেন না। তার ত্রিশ পুরুষের শক্তি কী আর ১২ (অথবা ১৩) নারীতে দমে??

তো, পেয়ারের নবীজি দাসীর সাথে সেক্স বৈধ করলেন। দাসী বলতে এমন মানুষ যাদের মালিকানা নেয়া যায়, বেতনভুক্ত, চুক্তিবদ্ধ গৃহকর্মী না। দাসী, যাদের “না” বলার অধিকার ছিল না।

আর যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, ইয়াতীমদের ব্যাপারে তোমরা ইনসাফ করতে পারবে না, তাহলে তোমরা বিয়ে কর নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগে; দু’টি, তিনটি অথবা চারটি। আর যদি ভয় কর যে, তোমরা সমান আচরণ করতে পারবে না, তবে একটি অথবা তোমাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে। এটা অধিকতর নিকটবর্তী যে, তোমরা যুলম করবে না। (কোরআন ৩ঃ৪)

আর (হারাম করা হয়েছে) নারীদের মধ্য থেকে সধবাদেরকে। তবে তোমাদের ডান হাত যাদের মালিক হয়েছে (দাসীগণ) তারা ছাড়া। (৪ঃ২৪)

হে নবী! নিশ্চয় আমি তোমার জন্য তোমার স্ত্রীগণকে বৈধ করেছি যাদেরকে তুমি মোহরানা প্রদান করেছ এবং বৈধ করেছি তোমার অধিকারভুক্ত দাসিগণকে যাদেরকে আমি যুদ্ধবন্দিনীরূপে দান করেছি এবং বিবাহের জন্য বৈধ করেছি তোমার চাচাতো ভগিনী, ফুফাতো ভগিনী, মামাতো ভগিনী ও খালাতো ভগিনীকে; যারা তোমার সঙ্গে দেশ ত্যাগ করেছে এবং কোন বিশ্বাসীনী নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করলে এবং নবী তাকে বিবাহ করতে চাইলে (সেও তোমার জন্য বৈধ।) –এ (বিধান) বিশেষ করে তোমারই জন্য; অন্য বিশ্বাসীদের জন্য নয়; বিশ্বাসীদের স্ত্রী এবং তাদের দাসিগণ সম্বন্ধে যা নির্ধারিত করেছি তা আমি জানি। (৩৩ঃ৫০)

এসব দাসী সংগ্রহ করা হত যুদ্ধের পরে বন্দীদের মধ্য থেকে। তাদের বন্টন করা হতো যোদ্ধা, বিজেতাদের মধ্যে। এসব নিয়ে মনোমালিন্যও হতো। নবীজি নিজেও রায়হানা ও মারিয়া কিবতিয়াকে বিবাহ ছাড়াই সম্ভোগ করেছেন।

সহীহ মুসলিমের হাদিস- উবায়দুল্লাহ ইবনু উমার আল মায়সারাহ আল কাওয়ারীরী (রহঃ) ….. আবূ সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হুনায়ন এর যুদ্ধের সময় একটি দল আওত্বাস এর দিকে পাঠান। তারা শক্র দলের মুখোমুখী হয়ে তাদের সাথে যুদ্ধ করে জয়লাভ করে এবং তাদের অনেক কয়েদী তাদের হস্তগত হয়। এদের মধ্য থেকে দাসীদের সাথে যৌন সঙ্গম করা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কয়েকজন সাহাবা যেন নাজায়িয মনে করলেন, তাদের মুশরিক স্বামী বর্তমান থাকার কারণে। আল্লাহ তা’আলা এ আয়াত অবতীর্ণ করেন “এবং নারীর মধ্যে তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসী ব্যতীত সকল সধবা তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ” অর্থাৎ তারা তোমাদের জন্য হালাল, যখন তারা তাদের ইদ্দাত (ইদ্দত) পূর্ণ করে নিবে।

নবীজি ছিলেন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ পুরুষ। সেই শ্রেষ্ঠ লোকের শ্রেষ্ঠত্ব দেখে আমি আজ নাস্তিক।

জারিন সুলতানা সানরামনি

Follow us

Don't be shy, get in touch. We love meeting interesting people and making new friends.

Most popular