নবীজী লেখা পড়া জানেন। নবীজী কি নিজেই কুরআন লিখেছেন। 🐉
আসুন দেখে নেই মহাম্মদের ছলচাতুরি। মুসলমানরা কুরআনের একটা আয়াত সব সময় তুলে ধরে বলে যে নবীজী লেখা পড়া জানেন না। এই কথা তারা এইজন্যই বলে যে মহাম্মদ কুরআন লিখেননি।👇
👉7 কুরআন।আয়াত 157।নবীজী লেখা পড়া জানেন না।
👉96সূরা আলাক:1 – পড়ুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন।।🖊এখানে মহাম্মদ কে পড়তে বলা হয়েছে। আল্লা একজন অশিক্ষিত মানুষকে পড়ার কথা বলেছেন আল্লার কি কান্ডজ্ঞান নেই?
👉96সূরা আলাক:3 – পড়ুন আপনার পালনকর্তা মহা দয়ালু। 🖊এখানে আবারও পড়ার কথা বলা হয়েছে। এখন মহাম্মদ যদি না পড়েন তাহলে নবীজী আল্লার আদেশ অমান্য করেছেন। আর পড়তে হলে তো লেখা পড়া জানা থাকতে হবে। আর যদি পড়েন তাহলে কুরআনের এই আয়াত টি7 ;157 ভুল প্রমাণিত হবে। আর না পড়লে আল্লার আদেশ অমান্য হবে পুরাই মাইনকা চিপায় 😂
👉96সূরা আলাক:4 – যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন।
👉68 সূরা আল কলম:1 – নূন। শপথ কলমের এবং সেই বিষয়ের যা তারা লিপিবদ্ধ করে,।🖊এখানে বলা হয়েছে। কুরআনের আয়াত আল্লা কলমের মাধ্যমে দিয়েছেন।যা তারা লিখে রাখে।
👉বারা‘ ইব্নু ‘আযিব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আলী (রাঃ)-কে বললেন, ‘ওটা মুছে দাও’। ‘আলী (রাঃ) বললেন, ‘আমি তা মুছব না।’ তখন আল্লাহ্র রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)👉 নিজ হাতে তা মুছে দিলেন এবং এই শর্তে তাদের সঙ্গে সন্ধি করলেন।👈
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২৬৯৮
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
👉বারা (রাঃ) থেকে বর্নিতঃ
। আমরা যদি জানতাম যে, আপনি আল্লাহ্র রসূল তাহলে আপনাকে বাধা দিতাম না। তবে আপনি হলেন, ‘আবদুল্লাহ্র পুত্র মুহাম্মদ।’ তিনি বললেন, ‘আমি আল্লাহ্র রসূল এবং ‘আবদুল্লাহ্র পুত্র মুহাম্মদ।’ অতঃপর তিনি আলী (রাঃ)–কে বললেন, আল্লাহ্র রসূল শব্দটি মুছে দাও। তিনি বললেন, ‘না। আল্লাহ্র কসম, আমি আপনাকে কখনো মুছব না।’ আল্লাহ্র রসূল (👉সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তখন চুক্তিপত্রটি নিলেন এবং লিখলেন, ‘এ সন্ধিপত্র মুহাস্মদ ইব্নু ‘আবদুল্লাহ্ সম্পন্ন করেন-
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২৬৯৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।🖊এটা স্পষ্ট চুক্তিপত্রটি নিলেন এবং লিখলেন।নবীজী নিজে লিখেছেন।
👉25সূরা আল-ফুরকান:5 – তারা বলে, এগুলো তো পুরানোকালের রূপকথা, যা তিনি লিখে রেখেছেন। 🖊এই আয়াতে মক্কাবাসীরা বলতো মহাম্মদ কুরআন লিখেছেন। মক্কার মানুষ জানতো মহাম্মদ লেখা পড়া জানেন তাই তারা বলেছে এইগুলি পুরানো কালের রুপ কথা যা তিনি লিখে রেখেছেন।নবী যদি লেখা পড়া না জানতেন তাহলে মক্কাবাসীরা বলতো এইগুলি পুরানো কালের রুপ কথা যা তিনি অন্যজনের কাছ থেকে লিখে এনেছেন।
👉ইব্নু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর অসুখ যখন বৃদ্ধি পেল তখন তিনি বললেনঃ ‘আমার নিকট লেখার জিনিস নিয়ে এস, আমি তোমাদের এমন কিছু লিখে দিব যাতে পরে তোমরা আর পথভ্রষ্ট হবে না।’ ‘আব্বাস (রাঃ) (যেখানে বসে হাদীস বর্ণনা করছিলেন সেখান থেকে) এ কথা বলতে বলতে বেরিয়ে এলেন যে, ‘হায় বিপদ, সাংঘাতিক বিপদ! আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এবং👉 তাঁর লেখনীর মধ্যে যা বাধ সেধেছে।’(৩০৫৩, ৩১৬৮, ৪৪৩১, ৪৪৩২, ৫৬৬৯, ৭৩৬৬ দ্রষ্টব্য) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১১২, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ১১৫
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
👉29সূরা আল আনকাবুত:48 – আপনি তো এর পূর্বে কোন কিতাব পাঠ করেননি এবং স্বীয় দক্ষিণ হস্ত দ্বারা কোন কিতাব লিখেননি। এরূপ হলে মিথ্যাবাদীরা অবশ্যই সন্দেহ পোষণ করত।🖊বলা হয়েছে নবীজী আপনি এর পুর্বে কোন গ্রন্থ পড়েন নাই। কোন গ্রন্থ লিখেন নাই। এই আয়াতে বুঝা গেলো নবী প্রথম কুরআন পড়েছেন এবং প্রথম কুরআন লিখেছেন। 😂
👉87সূরা আল আ’লা:6 – আমি আপনাকে পড়াতে থাকব, ফলে আপনি বিস্মৃত হবেন না।।🖊এই আয়াতে বুঝা গেলো। আপনাকে পড়াবো আপনি বিরক্ত হবেন না। আমার বুঝে আসেনা শিক্ষাদিক্ষা নাই কেমনে পড়বে। 🤔
👉আনাস ইব্ন মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, নবী করীম (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একখানি পত্র লিখলেন অথবা একখানি পত্র লিখতে ইচ্ছা পোষণ করলেন।
(২৯৩৮, ৫৮৭০, ৫৮৭২, ৫৮৭৪, ৫৮৭৫, ৫৮৭৭, ৭১৬২; মুসলিম ৩৭/১২ হাঃ ২০৯২, আহমাদ ১২৯৪০) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৬৫, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৬৫)
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৬৫
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
🖊বুঝতেই পেরেছেন মহাম্মদের ছলচাতুরি। যেখানে নিজেই বলে কাগজ কলম নিয়ে আসো। নিজে লিখে দেয়। তার লিখতে মন চায়। সে কিনা আবার লেখা পড়া জানেনা।সয়ং নিজেই বিচার করুন। 🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷সকলের জন্য লাল গোলাপের শুভেচ্ছা এবং প্রাণঢালা ভালোবাসা যারা গালি দিবে তাদের জন্যও।