Atheist Chapter

কুরআনের কিছু ভুল আয়াত

আরও কিছু অবৈজ্ঞানিক আয়াত যা যুক্ত করতে পারেনঃ

০১|| পাখি আল্লাহার শক্তিতে উড়ে

সুরা নাহল ১৬:৭৯

[ মন্তব্যঃ ডানা বিহীন কোন প্রানী উড়তে পারতো তাহলে বিশ্বাস করা যেত ]

০২|| আল্লাহর অনুগ্রহে জাহাজ সমুদ্রে চলাচল করে

সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৬৬ / সুরা লুকমান ৩১:৩১

[ মন্তব্যঃ লোহার তৈরি জাহাজের তলদেশ ফাঁপা এবং প্রশস্ত। সে জন্য পানিতে নামালে জাহাজটি অনেক আয়তনের পানি অপসারিত করে। ফলে জাহাজের অপসারিত পানির ওজন জাহাজের ওজনের চেয়ে বেশি হয়। জাহাজের যে অংশটুকু ডুবালে তার দ্বারা অপসারিত পানির ওজন জাহাজের ওজনের সমান হয় সেটুকু ডুবে। জাহাজের অবশিষ্ট অংশ পানিতে ভাসে। সুতরাং জাহাজ কর্তৃক অপসারিত পানির ওজন জাহাজের ওজনের চেয়ে অনেক বেশি হওয়ায় জাহাজ পানিতে ভাসে ]

০৩|| গরুর একটি খন্ড দ্বারা মৃতকে আঘাত করলে আল্লাহ মৃতকে জীবিত করেন

সুরা বাকারা ২:৭৩

০৪|| মৃত পাখি কে জীবতা করা যায় , পাখিকে কেটে বিভিন্ন পাহাড়ে ছিটিয়ে দিলে আবার জীবিত হয়

সুরা বাকারা ২:২৬০

০৫|| চাঁদের মাঝখান একটি আলো

সুরা নূহ ৭১:১৬

০৬|| চাদ দুভাগে বিভক্ত

সুরা ক্বামার ৫৪:১

উল্কাপাত হচ্ছে শয়তানদের তাড়াবার জন্য আল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র

নিশ্চয় আমি নিকটবর্তী আকাশকে তারকারাজির দ্বারা সুশোভিত করেছি। এবং তাকে সংরক্ষিত করেছি প্রত্যেক অবাধ্য শয়তান থেকে। ওরা উর্ধ্ব জগতের কোন কিছু শ্রবণ করতে পারে না এবং চার দিক থেকে তাদের প্রতি উল্কা নিক্ষেপ করা হয়। ওদেরকে বিতাড়নের উদ্দেশে। ওদের জন্যে রয়েছে বিরামহীন শাস্তি। তবে কেউ ছোঁ মেরে কিছু শুনে ফেললে জ্বলন্ত উল্কাপিন্ড তার পশ্চাদ্ধাবন করে।

কুরআন ৩৭ঃ ৬-১০

আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জত করেছি; সেগুলোকে শয়তানদের জন্যে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ করেছি এবং প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্যে জলন্ত অগ্নির শাস্তি।

কুরআন ৬৭ঃ৫

সূর্য পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যায়, জুলকারনাইন সূর্য্যের উদায়চলে পৌঁছালেন

অবশেষে তিনি যখন সুর্যের অস্তাচলে পৌছলেন; তখন তিনি সুর্যকে এক পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যেতে দেখলেন এবং তিনি সেখানে এক সম্প্রদায়কে দেখতে পেলেন।

সুরা কাহফ আয়াত ৮৬

অবশেষে তিনি যখন সূর্যের উদয়াচলে পৌছলেন, তখন তিনি তাকে এমন এক সম্প্রদায়ের উপর উদয় হতে দেখলেন, যাদের জন্যে সূর্যতাপ থেকে আত্নরক্ষার কোন আড়াল আমি সৃষ্টি করিনি।

কুরআন ১৮ঃ৯০

আল্লাহ পৃথিবীতে সৃষ্ট সকল কিছু তৈরি করেছেন জোড়ায় জোড়ায় (নর ও নারী)

আমি প্রত্যেক বস্তু জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি, যাতে তোমরা হৃদয়ঙ্গম কর।

কুরআন ৫১ঃ৪৯

বীর্য নির্গত হয় মেরুদন্ড ও বক্ষপাজরের মধ্য থেকে

অতএব, মানুষের দেখা উচিত কি বস্তু থেকে সে সৃজিত হয়েছে।

সে সৃজিত হয়েছে সবেগে স্খলিত পানি থেকে।

এটা নির্গত হয় মেরুদন্ড ও বক্ষপাজরের মধ্য থেকে।

কুরআন ৮৬ঃ৫-৭

I

13সূরা রা’দ:8 – আল্লাহ জানেন প্রত্যেক নারী যা গর্ভধারণ করে এবং গর্ভাশয়ে যা সঙ্কুচিত ও বর্ধিত হয়। এবং তাঁর কাছে প্রত্যেক বস্তুরই একটা পরিমাণ রয়েছে।

পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন

গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ)

অধ্যায়ঃ ১৫/ বৃষ্টির জন্য দু’আ (كتاب الاستسقاء)

হাদিস নাম্বার: ৯৮২।

মুহাম্মদ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) … ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ গায়বের কুঞ্জি হল পাঁচটি, যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জাননা। ১. কেউ জাননা যে, আগামী কাল কি ঘটবে। ২. কেউ জাননা যে মায়ের গর্ভে কী আছে। ৩. কেউ জাননা যে, আগামীকাল সে কী অর্জন করবে। ৪. কেউ জাননা যে, সে কোথায় মারা যাবে। ৫. কেউ জাননা যে, কখন বৃষ্টি হবে।

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

I

মৌমাছি ফল ভক্ষণ করে

আপনার পালনকর্তা মধু মক্ষিকাকে আদেশ দিলেনঃ পর্বতগাহ্রে, বৃক্ষ এবং উঁচু চালে গৃহ তৈরী কর, এরপর সর্বপ্রকার ফল থেকে ভক্ষণ কর এবং আপন পালনকর্তার উম্মুক্ত পথ সমূহে চলমান হও। তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙে পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্যে রয়েছে রোগের প্রতিকার। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্যে নিদর্শন রয়েছে।

কুরআন ১৬ঃ৬৮-৬৯

বৃষ্টির পানি সর্বদাই বিশুদ্ধ

আর আমি মেঘমালা থেকে বিশুদ্ধ পানি বর্ষণ করি।

কুরআন ২৫ঃ৪৮

বিঃদ্রঃ পড়ুন এসিড বৃষ্টি

দুধ নিঃসৃত হয় গোবর ও রক্ত থেকে

তোমাদের জন্যে চতুস্পদ জন্তুদের মধ্যে চিন্তা করার অবকাশ রয়েছে। আমি তোমাদেরকে পান করাই তাদের উদরস্থিত বস্তুসমুহের মধ্যে থেকে গোবর ও রক্ত নিঃসৃত দুগ্ধ যা পানকারীদের জন্যে উপাদেয়।

কুরআন ১৬ঃ৬৬

পৃথিবীর সংখ্যা সাত

আল্লাহ সপ্তাকাশ সৃষ্টি করেছেন এবং পৃথিবীও সেই পরিমাণে, এসবের মধ্যে তাঁর আদেশ অবতীর্ণ হয়, যাতে তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ সর্বশক্তিমান এবং সবকিছু তাঁর গোচরীভূত।

কুরআন ৬৫ঃ১২

চাঁদ দুইভাগে বিভক্ত

কেয়ামত আসন্ন, চন্দ্র বিদীর্ণ হয়েছে।

কুরআন ৫৪ঃ১

I

মানুষ চিন্তা করে হৃদয় দিয়ে

আমি তাদের অন্তরের উপর আবরণ রেখে দেই, যাতে তারা একে উপলব্ধি করতে না পারে এবং তাদের কর্ণকুহরে বোঝা চাপিয়ে দেই। যখন আপনি কোরআনে পালনকর্তার একত্ব আবৃত্তি করেন, তখন ও অনীহাবশতঃ ওরা পৃষ্ট প্রদর্শন করে চলে যায়।

কুরআন ১৭ঃ৪৬

,I

পৃথিবীকে সমতলভাবে বিছানো হয়েছে

এবং পৃথিবীর দিকে যে, তা কিভাবে সমতল বিছানোহয়েছে?

কুরআন ৮৮ঃ২০

যে পবিত্রসত্তা তোমাদের জন্য পৃথিবীকে বিছানা এবং আকাশকে ছাদ স্বরূপ স্থাপন করে দিয়েছেন, আর আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করে তোমাদের জন্য ফল-ফসল উৎপাদন করেছেন তোমাদের খাদ্য হিসাবে। অতএব, আল্লাহর সাথে তোমরা অন্য কাকেও সমকক্ষ করো না। বস্তুতঃ এসব তোমরা জান।

সুরা বাকারা ২:২২

তিনি তোমাদের জন্যে পৃথিবীকে শয্যা করেছেন এবং তাতে চলার পথ করেছেন, আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করেছেন এবং তা দ্বারা আমি বিভিন্ন প্রকার উদ্ভিদ উৎপন্ন করেছি।

সুরা ত্বা-হা ২০:৫৩

আমি পৃথিবীকে বিছিয়েছি। আমি কত সুন্দরভাবেই না বিছাতে সক্ষম।

সুরা যারিয়া’ত ৫১:৪৮

আল্লাহ তা’আলা তোমাদের জন্যে পৃথিবীকে করেছেন বিছানা।

সুরা নূহ ৭১:১৯

আমি কি করিনি পৃথিবীকে বিছানা ?

সুরা নাবা ৭৮:৬

আমি পৃথিবীকে বিস্তৃত করেছি এবং তার উপর পর্বতমালা স্থাপন করেছি এবং তাতে প্রত্যেক বস্তু সুপরিমিতভাবে উৎপন্ন করেছি।

সুরা হিজর ১৫:১৯

নবী সুলায়মান এক রাতে একশ’ স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হতেন

গ্রন্থের নামঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ)

হাদিস নম্বরঃ [5242] অধ্যায়ঃ ৬৭/ বিয়ে (كتاب النكاح)

পাবলিশারঃ তাওহীদ পাবলিকেশন

পরিচ্ছদঃ ৬৭/১২০. কোন ব্যক্তির এ কথা বলা যে, নিশ্চয়ই আজ রাতে সে তার সকল স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হবে।

৫২৪২. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, দাউদ (আঃ)-এর পুত্র সুলায়মান (আঃ) একদা বলেছিলেন, নিশ্চয়ই আজ রাতে আমি আমার একশ’ স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হব এবং তাদের প্রত্যেকেই একটি করে পুত্র সন্তান প্রসব করবে, যারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এ কথা শুনে একজন ফিরিশিতা বলেছিলেন, আপনি ‘ইন্শাআল্লাহ’ বলুন; কিন্তু তিনি এ কথা ভুলক্রমে বলেননি। এরপর তিনি তার স্ত্রীগণের সঙ্গে মিলিত হলেন; কিন্তু তাদের কেউ কোন সন্তান প্রসব করল না। কেবল এক স্ত্রী একটি অপূর্ণাঙ্গ সন্তান প্রসব করল। নাবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামবলেন, যদি সুলায়মান আঃ) ‘ইন্শাআল্লাহ্’ বলতেন, তাহলে তাঁর শপথ ভঙ্গ হত না। আর তাতেই ভালভাবে তার আশা মিটত। আধুনিক প্রকাশনী- ৪৮৪৮৫৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮৬২)

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)।

Mdh Mahadi

Follow us

Don't be shy, get in touch. We love meeting interesting people and making new friends.

Most popular