ধর্ষন নিয়ে কথা উঠলেই আমার সবার আগে মনে পড়ে নবী মোহাম্মদের ধর্ষন জীবনের কথা। ৫৫ বছর বয়সে এই লোকটা ৬ বছর বয়সী আয়েশাকে বিয়ে করে রীতিমত ধর্ষন করতো। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে ইসলাম ধর্মের এর বড় বড় স্কলার বা পন্ডিত, যাহাই বলিনা কেন, এদের কোনো সাড়া শব্দ পাইনা এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে।
অবশ্য যেই লোক ইসলাম ধর্মের মত এমন একটি বর্বর ধর্ম পালন করে, তার আবার প্রতিবাদ-ই বা কি কিংবা তার আবার জ্ঞান-ই বা কি। এই লোক তো বাই ডিফল্ট মূর্খ-ই।
নবী যে শুধু আয়েশাকে বিয়ে করে ধর্ষন করেছে তা নয়। বরং আপন ছেলের স্ত্রীকে বিয়ে করে নির্যাতন করেছে, ধর্ষন করেছে বলেও ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়। কিন্তু আজ পর্যন্ত দেখেছেন এই ধর্ষকের এমন ধর্ষন নিয়ে কথা বলতে কাউকে। দেখেন নি। দেখবেন অও না, ধর্মের ঠুলি পরা থাকলে আসলে কিছুই দেখা যায়না, কিছুই বোঝা যায়না। এই এক অদ্ভুত মাদক।
নবীর উভকামিতা নিয়ে প্রচুর লেখা আছে। আবু বকরের সাথে, আলীর সাথে তার শারীরিক সম্পর্কের ব্যাপারে অনেক কথাই কিন্তু প্রচলিত আছে যা ইসলামী স্কলাররা আপনাকে বলবে না বা এড়িয়ে যাবে।
এই যে মধ্য প্রাচ্যে বাংলাদেশী নারীদের এরা ধর্ষন করে কিংবা এই যে মধ্যপ্রাচ্যে আরবদের এই যৌনতার বর্বরতা, এসব সবই এসেছে ধর্মগ্রন্থ কোরানের মাধ্যমে। মূল কথা পুরা ধর্মটাই একটা বর্বর ও অমানবিক।
ফলে এই ধর্ম ধর্ষকদের জন্ম দেবে প্রতি মাসে মাসে, আর বছরে বছরে এ আর নতুন কি।